পায়ের গোড়ালি বা পায়ের তলা ফেটে যাওয়া একটি বিব্রতকর সমস্যা। এ ধরনের সমস্যাকে বলা হয় ক্র্যাকডহিল। শীতকালে অন্যান্য অনেক সমস্যার
গোড়ালির ব্যথাকে ইংরেজিতে ‘হিল পেইন’ (Heel Pain) বলে। গোড়ালির ব্যথা সাধারণত গোড়ালির নিচের দিকে অথবা গোড়ালির পেছন দিকে হয়। যদি আপনার গোড়ালির ব্যথা নিচের দিকে হয় তাহলে বুঝতে হবে এটার কারণ হলো প্লান্টার ফাসাইটিস।
তাহমিনা হঠাৎ করে আসা জ্বরে তীব্র গায়ে ও জয়েন্টে ব্যথা। এমনকি হাটতে বা বসতেও পারছেন না। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পর তিনি জানলেন, এই রোগের নাম চিকুনগুনিয়া, আর এই জ্বর ভালো হলেও আরও অন্তত দুইমাস ভোগান্তি পোহাতে হবে।
জিহ্বা সাদা হলে অবশ্যই আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কোনো না কোনো শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত। হয়তো অসুখটি সম্পর্কে এখন পর্যন্ত আপনি জানেন না বা আপনার সঠিক চিকিৎসা হচ্ছে না।
শীতকালের জনপ্রিয় ফল জলপাই। শুধু খেতেই সুস্বাদু নয়। নিয়মিত জলপাই খেলে পেতে পারেন এমন সব উপকারিতা যেগুলো প্রতিটি স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ চায়। নিচে জলপাইয়ের কয়েকটি উপকারি গুণ নিয়ে আলোচনা করা হলো
পৌষের শেষ দিকে এসে শীতের প্রকোপ বেড়ে গেছে। শিশুরা ব্যাপকহারে আক্রান্ত হচ্ছে শীতজনিত রোগে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল এবং আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে পাঁচ শতাধিক শিশু নিউমোনিয়া, রক্তের সংক্রমণ,
অসুখে-বিসুখে প্রায়ই আমাদের নানান রকমের ওষুধ নিতে হয়। কখনো পেইন কিলার তো কখনো চোখের ড্রপ। কিন্তু এসব ব্যবহারের ক্ষেত্রে টুকটাক ভুল করি আমরা প্রায় সকলেই।
শীতকালেই সাধারণত বেশি অনুষ্ঠান, অত্মীয়দের বাড়ি বেড়ানো হয়। এ কারণে খাদ্যাভাস ও ব্যায়ামের সময়সূচির ক্ষেত্রেও কিছুটা পরিবর্তন আসে।
২০১৫ সালের পর থেকে হওয়া একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে সারা বিশ্বের মধ্যে বেড়ে যাচ্ছে মিসক্যারেজ রেট। এমনটা হওয়ার পেছনে অনেক কারণ থাকলেও মোবাইল ফোনকেই মূল ভিলেন হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রতিদিন বীর্যপাতে প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায় বলে দাবি করা হয়েছে নতুন এক গবেষণায়। সম্প্রতি হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষকদের করা এক গবেষণার পর উঠে এসেছে এ তথ্য।
অনেকদিন ধরে অজানা থাকলেও নারীর অর্গাজম না হওয়ার উত্তর উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়। নারীর শারীরিক গঠনের উপরই নারীর অর্গাজম নির্ভর করে বলে জানানো হয়েছে নতুন এ গবেষণায়।
দিন-রাত শুধুই অস্বস্তি। কোন কিছুতেই মনোসংযোগ করতে পারছেন না। অস্বস্তিকর এই সমস্যার নাম কৃমি! গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল নালীর মধ্যে বসবাসকারী একটি পরজীবী।
অনেকেই ডালের সঙ্গে রান্নার জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ জুস বানিয়ে খান। কেউ আবার কাঁচা আমের ভর্তা খুব পছন্দ করেন। যে যেভাবেই খান না কেন, হয়ত নিজের অজান্তেই শরীরের অনেক বড় উপকার করছেন। কাঁচা আম আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় বহু আগে থেকেই মধু ব্যবহার করে আসছেন নারীরা। সেই সঙ্গে ব্যবহার করছেন লেবুও। এসব উপাদান হাতের কাছে সহজেই পাওয়া যায় বলে এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হওয়ায় তারা পছন্দের তালিকায় এসব উপাদান রাখেন সবার আগে।
আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে রমজানে যে খাদ্যাভ্যাস লক্ষ্য করা যায়, তা পুরোপুরি স্বাস্থ্যসম্মত নয়। সেহরি ও ইফতারে খাওয়া নিয়ে একটা হুলস্থুল পড়ে যায়। সবারই পছন্দের খাবারটি খেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু রমজান মাসে আমাদের খাবারের প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে।
তিন ধরনের রক্তকণিকার মধ্যে সবচাইতে ছোট আকারের হল ‘প্লাটিলেট’ বা অণুচক্রিকা। যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
কেবল গরমের সময়ই নয়, সারা বছরই পান করতে পারেন ডাবের পানি। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও জিংকসহ নানা উপকারী উপাদান যা সুস্থ থাকার জন্য অপরিহার্য।
জিরে ভেজানো জল খেলে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়৷ যা ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করবে। মাত্র 15 দিনেই ফল পেতে পারেন।
“চকলেটের কিছু কথা” লেখাটিতে যেসমস্ত বিষয়াবলী সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে, তা নিম্নে একনজরে তুলে ধরা হলোঃ –
গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে জ্বর। অনেকের মৃত্যুও ঘটেছে। এই জ্বরের কারণ অনেক ক্ষেত্রেই ডেঙ্গু। রক্তের রিপোর্টে এনএস ওয়ান আর আইজি এম পজিটিভ হলে ডাক্তারেরা সেই জ্বরকে ডেঙ্গু বলে নির্দেশ করছেন।
উচ্চ শ্রেণির প্রাণি দেহে রক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সেই রক্ত সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
রোজ নিয়ম করে এক চামচ গোটা জিরে খান। একদিনও বাদ দেবেন না। তার আগে মনে করে নিজের ওজন লিখে রাখুন। 15দিন পর ফের ওজন নিন। নিজেই অবাক হয়ে যাবেন।
দীর্ঘায়ু কে না চান? কিন্তু বেঁচে থাকতে হলে আজীবন নীরোগ আর সুস্থ থাকতে হবে তো। জেনে নিন কোন পাঁচটি খাবার খেলে সব রোগবালাইয়ের থেকে নিজেকে অনেক দূরে রাখা সম্ভব।
মহিলারা শরীর সুস্থ রাখতে ঘর পরিষ্কার করুন, মশলা বাটুন, লস্যি বানান, রান্না করুন, বাড়ির বাচ্চাদের সঙ্গে খেলা করুন। দিনের অধিকাংশ সময় ঘর গেরস্থালির কাজ করুন।
তেষ্টা মেটানোর জন্য জল তো সবাই খাই। কিন্তু জানেন কি জল খাওয়ারও নিয়ম আছে ? যখন-তখন ইচ্ছে হলেই জল খেয়ে নিলেই হবে না।
যে কোনও রোগের ক্ষেত্রেই প্রথমে যেটা আমরা বলি, প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর, তাই আগামী দিনে আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আপনার শিশুকে রক্ষা করতে আগে এটাই আপনাকে ভাবতে হবে।