শিমের বীচির আকৃতির দুটি কিডনি আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তাদের অনেক কাজের মধ্যে রক্তকে পরিস্রাবণ করা অন্যতম কাজ।
রক্ত মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলোর একটি, যা দেহের সব অংশে অক্সিজেন এবং সব ধরনের পুষ্টি উপাদান বয়ে নিয়ে যায়।
পেঁয়াজের বর্তমান দাম যা-ই হোক! এটি শরীরে এত মাত্রায় খেয়াল রাখে যে এই বিষয়ে জানলে আপনার চোখ কপালে উঠে যাবে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত শরীরের প্রতিটি অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়াতে পেঁয়াজের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।
সুস্বাস্থ্যের জন্য বহু কাল ধরেই মানুষ পেঁপে ব্যবহার করে আসছে। পাকা পেঁপে ফল হিসেবে খাচ্ছে আবার রান্নায় ব্যবহার করা হচ্ছে কাঁচা পেঁপে। পেঁপে যেই অবস্থায় খান না কেনো এর নানা ধরনের পুষ্টিগুণ আপনাকে নানা ধরনের উপকার করে থাকে।
হার্ট অ্যাটাক। ঘুম কেড়ে নেওয়ার জন্য এই শব্দ দুটিই যথেষ্ট। বুকের বাঁদিকে হালকা ব্যথা, কাঁধ, ঘাড়, সারা শরীরে ব্যথা এবং অস্বস্তি…এমন উপসর্গ হতে হতেই হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকে।
গাছ-গাছালির পাতাকে আমরা অনেকেই অবহেলা করি। কিন্তু এইসব গাছ-গাছালি আমাদের অনেক রকম উপকার করে থাকে। এমনই একটি রোগ হাঁপানি রোগ যে রোগে ওষুধের থেকে আকন্দ পাতা বেশি কার্যকরি।
নাক দিয়ে রক্ত পড়া খুব সাধারণ একটি সমস্যা না হলেও অনেকের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। আমাদের দেহের নাকের ভিতরের রক্ত প্রবাহের নালীটি খুবই ক্ষুদ্র এবং নাক দেহের সবচেয়ে বেশি সেনসেটিভ অঙ্গ। য
কম বেশি সবারই পছন্দের সেরা তালিকায় রয়েছে টমেটো। উদ্ভিদ বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে টমেটো একটি ফল হলেও, সবজি হিসেবেই সারা বিশ্বে টমেটো পরিচিত। মুখ রোচক এই সবজিটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি।
আমলকির রয়েছে অনেক গুণ। রক্ত পরিশ্রুত করে আমলকি। এছাড়া এতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিনের সমাহার ত্বক এবং চুলে পুষ্টিও জোগায়।
এমন কিছু খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো একাধারে ক্ষুদা মিটাবে এবং ফ্যাটও কমাবে। এ খাবারগুলোতে রয়েছে শরীরের ভিটামিন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট মেটানোর ক্ষমতা।
মটরশুটি অনেকেরই পছন্দের একটি শস্যদানা। খাবারের স্বাদ বাড়াতে অনেকেই এটি ব্যবহার করেন বিভিন্ন রান্নায়। সুস্বাদু এই শস্যদানাটির রয়েছে অসাধারন সব পু্টিগুণ।
এখন জলপাইয়ের মৌসুম। টক স্বাদের এ দেশি ফলটি অনেকের কাছেই প্রিয়। জলপাইয়ের টক, ঝাল, মিষ্টি আচার খেতে কে না ভালোবাসে!
মস্তিষ্কের ভিতরে যদি রক্ত সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয় কিংবা বন্ধ হয়ে যায় তখন মস্তিষ্কের কলাগুলো প্রয়োজন অনুসারে অক্সিজেনের সরবরাহ পায় না ঠিক তখনই স্ট্রোক হয়। অর্থাৎ মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহের সমস্যা হলেই স্ট্রোক হয়। এ সময় অনেকেই প্যারালাইজড হয়ে যায়।
শীতের আগমনী আমেজ ইতোমধ্যে উপলব্ধি করতে শুরু করেছেন দেশবাসী। রাতে বেশ শীত পড়তে শুরু করেছে। বাতাসে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা একটা ভাব। আর এই শীতে একটু অসতর্ক হলেই দেখা দেয় ঠাণ্ডা, সর্দি, কাশি, হাঁচি, জ্বরসহ নানান সমস্যা।
৩০ দিনে দেহের ৬ কেজি ওজন কমাবেন কীভাবে? খুব সহজ বিষয় যা আপনার চর্বিযুক্ত দেহকে এক মাসেই কমিয়ে ফেলবে। তার জন্য দরকার স্লিমিং ডায়েট।
এবার ছেড়েই দেবো। সিগারেটের অভ্যাসটি নতুন বছরে আর রাখতে চাই না। ছেড়ে তো দেবোই, শেষ বারের মতো সাধ মিটিয়ে খেয়ে নিই। নিজেকে শাসিয়ে, তবে হ্যা আর ধূমপান নয়- এমন চিন্তা করেন অনেক ধূমপায়ী।
আর এর প্রভাব কমানোর জন্য তারা যদি পুরুষ বন্ধুদের সঙ্গে বেড়ায় তাহলে তা বেশ কাজে আসে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টেলিগ্রাফ। জার্মান গবেষকরা জানিয়েছেন, পুরুষদের মানসিক চাপ কমাতে ও
ধীরে ধীরে গরম বাড়তে শুরু করেছে। বোঝা যাচ্ছে, প্রতিবারের মতো এবারও প্রচণ্ড গরম পড়বে। গ্রীষ্মের দাবদাহে সবাই দিশেহারা হয়ে যাবে। গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে অনেকেই দুর্বল হয়ে যান। তারপরেও আমাদের প্রতিদিনের কাজকর্ম চালিয়ে যেতে হবে।
এক সময় মনে করা হতো, যার ওজন যত বেশি তার স্বাস্থ্য তত ভালো। কিন্তু এখন এ ধারণাটা সম্পূর্ণ বদলে গেছে। বরং বাড়তি ওজন নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তাই ভোগেন। ডায়াবেটিস. উচ্চ রক্তচাপ থেকে শুরু করে অনেক জটিল রোগের জন্য অতিরিক্ত ওজন বেশ দায়ী।
শীতকালে শরীরের ত্বক শুষ্ক থাকবে এটা স্বাভাবিক বিষয়। তাই আমরা এই ত্বকের যত্নে কত কিছুই না করে থাকি। কিন্তু আমরা ত্বকের যত্ন নিলেও অনেকে চুলের যত্ন সেভাবে নিতে পারি না।
তীব্র গরমে আমাদের সবার শরীর কম-বেশি ঘামেই। শরীর ঘামলে তা স্বাভাবিক, বরং না ঘামলে তা অস্বাভাবিক। স্বাভাবিক মাত্রার ঘাম কোন রোগ নয়। তবে যখন অন্যান্য সবার চেয়ে বেশি মাত্রায় ঘামের সৃষ্টি হবে, বুঝতে হবে কোন সমস্যা রয়েছে। আর এই সমস্যা হল পানিশূন্যতা।
অনেকে বলে থাকেন, টাকায় সুখ কেনা যায় না। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে ভিন্ন তথ্য। গবেণায় বলা হয়, টাকায় কেনা যায় সুখ। টাকা থাকলে যখন যা ইচ্ছা তখন তা কেনা যায়, পছন্দ মতো খাবার খাওয়া যায়, মনোরম জায়গা ঘোরা যায়। ফলে মনে সুখ থাকে।
চৈত্রমাস বিদায় নিলেও রেখে গেছে খরতাপ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বর্ষবরণের উৎসব।বর্ষবরণের নানা আয়োজনের কারণে এই প্রচণ্ড গরমেও বেশ ব্যস্ত সময় কাটাতে হচ্ছে সবাইকে। কিন্তু তাপের কাছে হার মানছেন সবাই।
আধুনিক যাপিত জীবনে মানুষের ব্যস্ততা বাড়লেও কমেছে পরিশ্রমের হার। বসে কিংবা শুয়েই কেটে যায় অধিকাংশ সময়। মানসিক চাপ বেশি থাকলেও কায়িক শ্রমের পরিমাণ কম বলে শরীরে বাসা বাঁধছে নানা জটিল রোগ।
হঠাৎ করে অস্বাভাবিক গরম পড়ছে। তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। ফলে জীবনযাত্রা হয়ে উঠেছে অতিষ্ঠ। প্রচণ্ড গরমে শরীরের যেসব সমস্যা হয় তা হচ্ছে অত্যধিক ঘামের কারণে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও খনিজ লবণ বের হয়ে যায়। ফলে পানিশূন্যতার কারণে রক্তচাপ কমে যেতে পারে।
ডায়াবেটিস থাকলেও রোজ খান চকলেট। কারণ, চকলেটই আপনাকে রক্ষা করবে হাই ব্লাড সুগার থেকে। শুনে অবাক লাগলেও এমন কথাই বলছেন গবেষকরা। প্রতিদিন অল্প করে চকলেট খেলে তা ডায়াবেটিসকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।