কেন খাবেন ভিটামিন ‘ডি’

কেন খাবেন ভিটামিন ‘ডি’

ভিটামিনড’হলো আমাদের শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদানের মধ্যে একটি ভিটামিনডি অভাবে শিশুদের রিকেটস অস্টিও মেলাশিয়া, বয়স্কদের হাড় ক্ষয় ইত্যাদি হয়ে থাকে ভিটামিনডিসূর্যের আলোক রশ্মির উপস্থিতিতে মানবদেহের চর্মে উৎপন্ন হয় ছাড়া ভোজ্য তেল, দুগ্ধ দুগ্ধ জাতীয় খাদ্য, বিভিন্ন মাছের তেল, ডিমের কুসুম, মাখন, ঘি, চর্বি মাংসে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিনডিপাওয়া যায় ভিটামিনডিঅস্থি দাঁতের কাঠামো গঠন করে অন্ত্রে ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়, রক্ত প্রবাহে ক্যালসিয়াম ফসফরাসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

 ভিটামিনডিআগামী প্রজন্মের (শিশুদের) ভ্রূণ থেকে ১৮ মাস পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এর অভাবে শিশুদের হাড় নরম হয়ে যায় বৃদ্ধি ব্যাহত হয় পায়ের হাড় ধনুকের মতো বেঁকে যায়, হাত পায়ে অস্থিসন্ধি বা গিট ফুলে যায় বয়স্কদের ক্ষেত্রে অন্ত্রে ক্যালসিয়াম শোষণ বিঘ্ন ঘটে, থাইরয়েড গ্রন্থির কাজের পরিবর্তন ঘটে, অস্থি দুর্বল কাঠিন্য কমে যায় ফলে হালকা আঘাতে অস্থি ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে

ভিটামিনডি অভাব প্রতিরোধ করতে শিশুকে প্রতিদিন ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে পাশাপাশি শিশুকে কিছুক্ষণের জন্য সূর্যের নরম আলোয় বিশেষ করে সকাল বিকাল বেলা খেলাধুলা করতে দিতে হবে ছাড়া শিশুদের পাশাপাশি বড়দের সূর্যের আলোয় প্রতিদিন কমপক্ষে ১৫-২০ মিনিট থাকতে হবে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে উপরোক্ত কোনো লক্ষণ দেখা গেলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে